প্রতিনিধি সেখ ওলি মহম্মদ বীরভূম :- খয়রাশোল ব্লকের অন্তর্গত রুপুসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোড়া গ্রামের আলো মণ্ডল অল ইন্ডিয়া মেডিকেল এণ্ট্রান্স পরীক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন করলো। তাই তাঁকে আজ তাঁর বাড়িতে গিয়ে দুবরাজপুর বিধানসভার বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা শুভেচ্ছা প্রদান করলেন। উল্লেখ্য, আলো মণ্ডল ৭২০-এর মধ্যে ৬২৮ নম্বর পেয়ে সর্বভারতীয় স্তরে ৮৯৭২ স্থানে রয়েছে। তার স্কোর ৯৯.৪১ শতাংশ। আলোর বাবা নগেন্দ্র চন্দ্র মণ্ডল মুদির দোকানের কর্মী। কখনও কখনও মাঠে ধান কাটার কাজও করতে হয় আলোকে। মাঝে মধ্যে আলোকে বাবার খবর নিয়েও যেতে হয়। হাড়খাটা পরিশ্রমের পরও আলো মাধ্যমিকে গ্রামের স্কুলে ৬৪২ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছিল। এরপর দুবরাজপুর শ্রী শ্রী সারদেশ্বরী বিদ্যা মন্দির ফর গার্লস থেকে ৪৮৬ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়। তাঁর বাবা জানান, মেয়ের সাফল্যে খুব ভালো লাগছে।’
অল ইন্ডিয়া মেডিকেল এণ্ট্রান্স পরীক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন করলো বীরভূমের আলো মণ্ডল
More News – তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন উত্তর মালদার বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু, এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হতেই শোরগোল জেলা রাজনৈতিক মহলে, জল্পনা তুঙ্গে।
তৃণমূল নেতা সঞ্জীব গুপ্তা বলেন, উত্তর মালদার বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য যোগাযোগ করেছেন। কারণ উনি বুঝতে পারছেন বিজেপির পায়ের তলার মাটি নেই। পৌরসভা নির্বাচনে বিজেপির আসন নির্দলের থেকেও নিচে নেমে গেছে। তাই বিজেপির বহু নেতা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। বড় বড় নেতা থেকে শুরু করে অঞ্চল পর্যন্ত। আমাদের উচ্চ নেতৃত্ব এই নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে। আগামীতে বিজেপি বলে কিছু থাকবে না এই রাজ্যে। উত্তর মালদা সাংসদ খগেন মুর্মু পাল্টা সব জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে বলেন বলেন, রাজ্যের তৃণমূল ক্ষমতায় আসার সময় ২০১১ সাল থেকেই আমাকে নিয়ে এই ধরনের কথা চলছে। আমি নাকি তৃণমূলে যাচ্ছি। সমস্ত টাই ওদের অপপ্রচার। ওরাও জানে আমি কোনদিন যাব না। দলকে বিভ্রান্ত করার জন্য এসব করছে। আর সত্যি তৃণমূল তো বিরোধী-শূন্য করতে চায়। কারণ ওরা গণতন্ত্র মানে না। তবে আমি বিজেপিতে ছিলাম আছি এবং থাকব। Continue Reading