Tv20Bangla:- আইএনটিটিইউসির উদ্যোগে আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত তৃণমূলের এক ঝাঁক শীর্ষ নেতৃত্ব। রবিবার শান্তিপুর ব্লক আইএনটিটিইউসির পক্ষ থেকে শান্তিপুর বাগআঁচড়া তড়িৎ সংঘের মাঠে এক স্বেচ্ছায় রক্তদান শিবির, মহিলা প্রীতি ফুটবল প্রতিযোগিতা, দুঃস্থদের বস্ত্র বিতরণ, এবং পথদুর্ঘটনা থেকে সচেতন করার পাশাপাশি যুবকদের হাতে তুলে দেয়া হলো একটি করে হেলমেট। শান্তিপুর ব্লক আইএনটিটিইউসির এই একাধিক কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকতে দেখা গেল, রাজ্য আইএনটিটিইউসির সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় কে। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, নদীয়া দক্ষিণের তৃণমূল জেলা সভাপতি রত্না ঘোষ কর, জেলা পরিষদের সভাধিপতি রিক্তা কুন্ডু, শান্তিপুরের নবনির্বাচিত তৃণমূল বিধায়ক ব্রজকিশোর সহ তৃণমূলের এক ঝাঁক শীর্ষ নেতৃত্ব। মূলত আইএনটিটিইউসির এই কর্মসূচিতে শুধু এক ঝাঁক তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব নয়, এছাড়া উপস্থিত থাকতে দেখা যায় ওই এলাকার সাধারণ মানুষ সহ শান্তিপুরের বিভিন্ন প্রান্তের কয়েক হাজার সাধারণ মানুষকে।
যদিও শান্তিপুর ব্লকে এই প্রথম আইএনটিটিইউসির বৃহৎ কর্মসূচি, আইএনটিটিইউসির উদ্যোগে এই বিশেষ অনুষ্ঠানে আগত প্রত্যেক তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বদের পুষ্পস্তবক দিয়ে সংবর্ধনা জানায় শান্তিপুর আইএনটিটিইউসি সভাপতি সনৎ চক্রবর্তী। এদিন আইএনটিটিইউসির বিভিন্ন কর্মসূচির অনুষ্ঠানের শেষে রাজ্য আইএনটিটিইউসির সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় কে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করলে সরাসরি সংবাদমাধ্যমকে আক্রমণ করলেন তিনি। তিনি বলেন, বিরোধীরা কি বলছে তার থেকেও বড় কথা সাংবাদিকদের একটা অংশ এখন বিরোধীদের হয়েই কথা বলছে, এবং রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। স্বভাবতই ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় এর এই মন্তব্যে সরাসরি আঘাত গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভের উপর।
আইএনটিটিইউসির উদ্যোগে আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে উপস্থিত তৃণমূলের এক ঝাঁক শীর্ষ নেতৃত্ব।
MORE NEWS – আজ বাসন্তীতে সর্ব ভারতীয় মানবাধিকার সচেতনতা ও সুরক্ষা সংগঠন থেকে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
Tv20Bangla:- আজ বাসন্তীতে সর্ব ভারতীয় মানবাধিকার সচেতনতা ও সুরক্ষা সংগঠন থেকে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপস্থিত ছিলেন জেলা ও ব্লক কমিটির সদস্যরা। দক্ষিন 24 পরগণার হুমেন সেলের সম্পাদক মিতালি দাস বলেন বাসন্তী ব্লকে এসে খুবই আনন্দিত কোরোনা আবহে প্রত্যেকেই আলাদা হয়ে গিয়ে ছিলাম। বাসন্তী ব্লক আজ সবাইকে একাত্রিত করেছে। প্রত্যেক মানুষকে ধন্যবাদ জানাই এবং আমার স্যারদের কে। মানধিকার মানে আমি খাবো, ভালো থাকবো তা নয়। লাঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের মানবাধিকার দেওয়া, মানবাধিকার মূল বক্তব্য।
