অর্ঘ্য ব্যানার্জি, শক্তিগড়ঃ পূর্ব বর্ধমান জেলার শক্তিগড় থানার অন্তর্গত আমড়া ল্যাংচা বাজারে বিধায়ক নিশীথ কুমার মালিক, শক্তিগড় থানার ওসি কুনাল বিশ্বাস-এর উপস্থিতিতে বুধবার কোভিড বিধি মেনে চলার বার্তা দেওয়া হয় এবং সচেতন করা হয়। এমনকি যাত্রীবাহী বাসে উঠে সকলকে সচেতন করা হয় ও সবাই মাস্ক পড়ছে কিনা সে বিষয়ে দেখা হয় এবং যাদের মাস্ক ছিল না তাদেরকে মাস্ক পড়িয়ে দেওয়া হয়। পাশাপাশি কড়া ভাষায় বলা হয় সকলে মাস্ক ব্যবহার করুন এবং ভালো থাকুন। এরপরেও কোভিড বিধি মেনে না চললে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। এদিন উপস্থিত ছিলেন বর্ধমান উত্তরের বিধায়ক নিশীথ কুমার মালিক, শক্তিগড় থানার ওসি কুনাল বিশ্বাস, পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সৌভিক পান, বৈকুন্ঠপুর ১নং গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান জয়দেব ব্যানার্জি, অঞ্চল সভাপতি শেখ আজাদ রহমান, আমড়া ল্যাংচা ব্যাবসায়ী কল্যান সমিতির কয়েকজন সদস্য সহ আরও অনেকে।
দীর্ঘ কয়েক মাস পর পুনরায় তৃণমূল কংগ্রেসের দলীয় কার্যালয় খুলল তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা
আমড়া বাজারে সচেতনতামূলক প্রচার ও মাস্ক বিলি
More News – ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি ডাকাতির অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে সাসপেন্ড তিনজন পুলিশ কর্মী
নারায়ণ সরকার, মালদা :- ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি। ডাকাতির অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। সাসপেন্ড তিনজন পুলিশ কর্মী। চাঞ্চল্যকর এমন ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্য মালদা জেলার পুলিশ মহলে। গতকাল গভীর রাতে মালদার কালিয়াচক থানার একদল পুলিশ বাহিনী ৫২বিঘা এলাাকার লেবার কমিশনার এসরাউলের শেখের বাড়িতে লুঠপাট চালায় বলে অভিযোগ। এসরাউলের অভিযোগ প্রায় ৩৪ ভরি সোনা ও বাড়িতে লেবারদের পাওনা টাকা বাবদ ২৫লক্ষ টাকা লুঠ করে কালিয়াচক থানার পুলিশ কর্মীরা। শুধু তাই নয় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বাড়ির মহিলাদের মারধোরও করা হয়। এসরাউলের আরো অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে থানাতে কোন অভিযোগ না থাকার পরও পুলিশ এহেন কান্ড করেছেন। ঘটনার পর আতঙ্কে রয়েছেন এসরাউলের পরিবার। পুলিশের এমন কান্ডে ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা গ্রাম। পুরো ঘটনা নিয়ে অস্বস্তিতে মালদা পুলিশের প্রশাসনিক কর্তারা। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(গ্রামীণ) আনিষ সরকার জানান, এই ঘটনার প্রাথমিক তদন্তে এক এএসআই সহ তিন পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে এবং পুরো ঘটনার খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
More News – মালদা মেডিকেল কলেজের এম.এস.ভিপি কে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান অস্থায়ী কর্মীরা
নিজস্ব প্রতিনিধি, মালদা :-মালদা মেডিকেল কলেজের এম.এস.ভিপি কে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান অস্থায়ী কর্মীরা। চাকরির দাবিতে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে ঘেরাও করে রেখে চলে বিক্ষোভ। উল্লেখ্য, ছয় মাস আগে ১৩৫ জন অস্থায়ী কর্মীদের চাকরি থেকে সরিয়ে দেয়া হয়, যার ফলে প্রায় কর্মশূন্য হয়ে পরেন তাঁরা। ফলত বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও সুরাহা না হওয়ায় অবশেষে দুপুর থেকে ঘেরাও করে এমএসভিপিকে বিক্ষোভ দেখান। ঘটনাস্থলে ইংরেজ বাজার থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলে অবশেষে তাঁরা বিক্ষোভ তুলে নেন।