নিশীথ দাস, কুমড়া, উত্তর ২৪ পরগনা :- উত্তর ২৪ পরগনা হাবরার -১ ব্লকের কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রত্না বিশ্বাসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনে অনাস্থা ডাক দিয়েছিলো কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ২৯ জন সদস্যের মধ্যে ২৩ জন সদস্য, গত ২৩ শে মার্চ কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতে হয়েছিলো অনাস্থা ভোট, সেখান থেকে পরিবর্তন হয় কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এর প্রধান রত্না বিশ্বাস, পরবর্তী প্রধান কে হবে এই নিয়ে বেস কয়েকদিন ধরে চলে টানাপোড়েন, অবশেষে তৃণমূল কংগ্রেস দলের নির্দেশে ঘোষণা হল। প্রধানের নাম নবনিযুক্ত কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হলেন পুষ্প বিশ্বাস, আজ বৃহস্পতিবার তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে একটি মিছিল করে পঞ্চায়েতে আসেন মোট ২৭ জন পঞ্চায়েত সদস্য। কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য সংখ্যা হয়েছে ২৯ জন, তার মধ্যে ২৭ জন সদস্য নবনিযুক্ত প্রধান কে সমর্থন করেছে।কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের,কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের
এমনটাই জানিয়েছে কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান চন্দন ঘোষ। এবং নবনিযুক্ত প্রধান পুষ্প বিশ্বাস তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানিয়েছেন তার সাধ্যমত চেষ্টা করবেন সাধারণ মানুষকে পরিষেবা দেবার, শুধু তাই নয় পঞ্চায়েতের প্রধান নির্বাচিত হওয়ার পরে সাংবাদিকদের উপর ক্যামেরা ফেলে দেয় কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য কানন বালা সরকার(চাপা সরকার)। এ বিষয়ে কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান চন্দন ঘোষ জানিয়েছে এই ধরনের ঘটনাকে কখনোই সমর্থন করি না আমরা, যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে থাকে তাহলে তার উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রত্না বিশ্বাসের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনে অনাস্থা ডাক দিয়েছিলো কুমড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যেরা।
MORE NEWS – নিয়ামতপুরে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে মিছিল TMCর , উপস্থিত মেয়র বিধান উপাধ্যায়।
কাজল মিত্র:- আসানসোল লোকসভা উপনির্বাচনকে সামনে রেখে পুরো দমে চলছে নির্বাচনী প্রচার, তাই প্রচারে ব্যস্ত সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা সাথে দলের উচ্চ নেতৃত্ব এবং কর্মী সমর্থকরা। সেই মতে আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের কুলটির নিয়ামতপুরে বুধবারে কুলটি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে করা হলো এক মিছিল। তৃণমূলের তারকা প্রার্থী শত্রুঘন সিনহা সমর্থনে মিছিল করা হলো নিয়ামতপূরের টহরম থেকে লিথুরিয়া রোড হয়ে GT রোড হয়ে নিয়ামতপুর দেবী মন্দির পর্যন্ত মিছিল করা হলো। যেখানে উপস্থিত ছিলেন বারাবনি বিধায়ক তথা আসানসোল পৌর নিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায়, সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলর ইন্দ্রাণী মিশ্র, CONTINUE READING