অমিত জীবন রায়, উত্তর দিনাজপুর:- ৭ মাসের এক গর্ভবতী মহিলা কে বেধড়ক মারধর করা অভিযোগ উঠল শশুর শাশুড়ি ও ননদের বিরুদ্ধে। শেষে মাসুল দিতে হলে গর্ভে থাকা ছোটো শিশু কন্যাকে। মৃত শিশু কন্যার দেহ নিয়ে থানায় হাজির অসহায় বাবা মা। ঘটনাটি উত্তর দিনাজপুর জেলা চোপড়া থানার ভৈষপিটা এলাকার। অভিযোগের ভিত্তিতে জিজ্ঞাসা বাদের জন্য ওই মহিলার শশুর শাশুড়ি ও ননদকে আটক করেছে চোপড়া থানার পুলিশ। অভিযোগ গত শনিবার সন্ধ্যায় কোনো এক বিষয় নিয়ে বেধড়ক মারধর করে শশুর শাশুড়ি ও ননদ মিলে। এই ঘটনায় আহত মহম্মদ সেলিমের স্ত্রী সাবিয়া এমপি। সাবিয়া ৭ মাসের গর্ভবতী ছিল। এমন ভাবে মারধর করে যে তাকে প্রথমে চোপড়ার দোলুয়া স্বাস্থ্য কেন্দ্র ভর্তি করা হয়।
পরে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে রেফার করে কর্মরত চিকিৎসক। রবিবার সকালে এক শিশু কন্যার জন্ম দেন ওই মহিলা। শুক্রবার সকালে ওই শিশু কন্যার মৃত্যু হয়। মাথায় আঘাত লাগার কারণে ওই শিশু কন্যার মৃত্যু হয়েছে এমনটাই চিকিৎসকরা জানিয়েছেন বলে মহিলার স্বামী জানান। এই ঘটনায় ভেঙে পরেন মৃত শিশু কন্যার বাবা মা। মৃত শিশু কন্যাকে বুকে আগলে নিয়ে চোপড়া থানায় অভিযোগ জানাতে হাজির হন তারা। এবং চোপড়া থানায় শশুর শাশুড়ি ও ননদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে তারা। এই ঘটনায় শশুর শাশুড়ি ও ননদকে জিজ্ঞাসা বাদের জন্য আটক করেছে চোপড়া থানার পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
গর্ভবতী মহিলা কে বেধড়ক মারধর করা অভিযোগ উঠল, শশুর শাশুড়ি ও ননদের বিরুদ্ধে।
MORE NEWS – মৃত পরিযায়ী শ্রমিকের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন, পাত্রসায়ের ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি দিলীপ ব্যানার্জী।
নিজস্ব সংবাদদাতা, পাত্রসায়ের :- বাঁকুড়া জেলার পাত্রসায়ের ব্লকের নারানপুর অঞ্চলের আন্দুলিপাড়ার বাসিন্দা তাপস ক্ষেত্রপাল লকডাউনের পর বছর চারেকের একটি ছোট্ট শিশু ও স্ত্রী কে বাড়িতে রেখে কাজের খোঁজে পারি দিয়েছিলেন গোয়ায়। সেখানে একটি রাজমিস্ত্রির জোগাড়ের কাজও পেয়েছিলেন। কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস। প্রচণ্ড গ্রীষ্মের দাবদাহে কাজ করতে করতেই সানস্টোকে মারা যান বছর পঁচিশের তরতাজা যুবক তাপস ক্ষেত্রপাল। মঙ্গলবার তাপসের মৃতদেহটি আন্দূলিপাড়ার বাড়িতে এসে পৌঁছালে পরিবারের লোকজন কান্নায় ভেঙ্গে পরে। CONTINUE READING