Wednesday, December 4, 2024
- Advertisement -

জমি বিবাদের জেরে গভীর রাতে তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে আগুন।

- Advertisement -

নিশীথ দাস,উত্তর ২৪ পরগনা:-  জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে রাতের অন্ধকারে তৃণমূল কর্মীদের বাড়িতে আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠলো প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা বসিরহাটের মাটিয়া থানার অন্তর্গত উত্তর দেবীপুর গ্রামে। বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার পরই বাড়ি থেকে পালিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন ওই তৃণমূল কর্মী সহ তার পরিবার। তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করছে অভিযুক্ত প্রতিবেশী পরিবার। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পুড়ে ছাই হয়ে যায় দুটিই বাড়ি। বাড়ির আসবাবপত্র থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র সবটাই আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যায় বলে অভিযোগ। ঘটনার তদন্তে নেমেছে মাটিয়া থানার পুলিশ।ঘটনার কথা জানাজানি হতেই এলাকায় ব্যপক উত্তেজনা ছড়ায়। জমি বিবাদের, জমি বিবাদের

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রতিবেশী মণ্ডল পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিবাদ চলছিল গাজী পরিবারের। যা একসময় আদালত পর্যন্ত গড়ায়।উল্লেখ্য,গাজী পরিবারের সদস্য আরফান শেখ ও ফজের আলী গাজী এলাকায় সক্রিয় তৃণমূল কর্মী বলেই পরিচিত। অভিযোগ ,প্রতিবেশী মুনসুর মণ্ডল, আলী নাসির মণ্ডল, লাল্টু মণ্ডলরাই একত্রিত হয়ে রাতের অন্ধকারে গাজী পরিবারের সদস্যদের পুড়িয়ে মারবার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু আগুন ছড়িয়ে পড়বার আগেই বাড়ি থেকে পালিয়ে প্রাণে বাঁচেন গাজী পরিবারের সদস্যরা। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত মণ্ডল পরিবারের সদস্যরা। অভিযুক্ত ওই পরিবারের দাবি আমরা এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নই। বিষয়টি এখন আদালতে বিচারাধীন। ঘটনায় অহেতুক রাজনৈতিক রং লাগানো হচ্ছে।

জমি বিবাদের জেরে গভীর রাতে তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে আগুন।

MORE NEWS – পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠল প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে, আটক প্রধান শিক্ষক৷

নিশীথ দাস,উত্তর ২৪ পরগনা:- পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করে রক্তাক্ত করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। আর এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার সকালে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে উত্তর ২৪ পরগনা দেগঙ্গার চাকলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সুবর্ণপুর এফ পি স্কুল চত্বরে। আক্রান্ত পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের নাম হাসিন আরমান মন্ডল তাকে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে পিঠে মুখে এবং নিতম্বের ওপরে নির্মমভাবে প্রহার করেছে স্কুলের শিক্ষক। গাল ফেটে রক্ত বেরোচ্ছে ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে স্কুল চত্বরে। খবর পেয়ে আক্রান্ত ছাত্রের পরিবারের লোকজন এবং স্থানীয় অভিভাবকরা এসে শিক্ষককে আটকে রাখে। এবং এই ঘটনার পরে অভিযুক্ত শিক্ষক উত্তম কুমার দাস তিনি ভুল স্বীকার করেছেন। CONTINUE READING

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments