নিশীথ দাস, রাজু দাস, – উত্তর 24 পরগনা বারাসাত :- করোনা সংক্রমনের গ্রাফ আবারও ঊর্ধ্বমুখী। ওমিক্রণের ও করোনার দাপটে তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কায় গোটা দেশ। ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য দপ্তরকে সতর্ক থাকতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। করোনার সংক্রমণ রুখতে ৩ জানুয়ারি থেকে রাজ্যে জারি হয়েছে কিছু বিধি নিষেধ। এই নিষেধাজ্ঞা জারী হতেই তৎপর বারাসাত জেলা পুলিশ, বারাসাত জেলার পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখার্জি নিজেই নেমে পড়লেন রাস্তায় সঙ্গে রয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিশ্ব চাঁদ ঠাকুর ও বারাসাত থানার আইসি দীপঙ্কর ভট্টাচার্য, বারাসাত থানার পক্ষ থেকে চলছে লাগাতার মাইকিং জনগণের উদ্দেশ্যে করোনার সচেতনার বার্তা কেউ যেন মাক্স ছাড়া রাস্তায় বের না হয়, নতুন
আজ বারাসাত চাপাডালি মোড়ে কোভিদ বিধি লঙ্ঘন করায় প্রায় জনা 50 জনকে আটক করে বারাসাত থানার পুলিশ, পাশাপাশি পথ চলতি মাক্স বিহীন দেরকে মাক্স বিতরণ করা হয় বারাসাত জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে, বারাসাত জেলা পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখার্জি জানান এই কর্মসূচি লাগাতার 15 দিন ধরে চলবে বারাসাত মধ্যমগ্রাম এর বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে মোড়ে
নতুন করে আবারও করোনা সংক্রমণ বাড়তেই তৎপর বারাসাত জেলার পুলিশ
Covid Vaccine আজ থেকে শুরু হলো বারাসাত গার্লস স্কুলে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সী ছাত্রীদের ভ্যাকসিন দেওয়া ৷
More News- বাঁকুড়া :- করনা সংক্রমণ ঠেকাতে আবারো রাস্তায় নামলো পুলিশ
শীত পড়তেই রাজ্যের করোনা সংক্রমনের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে । সে কথা মাথায় রেখে রাজ্য সরকার গতকাল বেশ কিছু বিষয়ের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন। বাইরে বেরোলে মাস্ক বাধ্যতামূলক, জমায়েত করা চলবে না, সেলুন বন্ধ রাখা সহ একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন রাজ্য সরকার। সরকারের নির্দেশিকা কে সাধারণ মানুষ যাতে মান্যতা দেয় তার জন্য পথে নেমেছে বাঁকুড়া জেলা পুলিশ। বাঁকুড়া জেলা পুলিশের উদ্যোগে এবং ইন্দাস থানার সহযোগিতায় ইন্দাস থানার ওসি আবদুস সামাদ আনসারীর নেতৃত্বে ইন্দাস থানার কর্মরত এস আই কৃষ্ণ কান্ত ব্যানার্জি তার সহকর্মীদের নিয়ে হাজির হয়েছিলেন আকুই গ্রামে। সেখানে বিনা মাস্কে পথ চলতি মানুষদেরকে কখনো ধমক দিয়ে আবার কখনো ভালোবেসে মাস্ক পরতে বাধ্য করেন। আবার পুলিশের পক্ষ থেকে তাদেরকে মাস্ক পরিয়ে দেওয়া হয়।
ছোটবড়ো দোকানেও যান তিনি। দোকানে যেন ক্রেতার জমায়েত না হয় তার নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি বিনা মাস্কে যারা আসবেন তাদেরকে মাস্ক পরার পর যেন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেন তার কথাও বলেন তিনি। আবার এলাকাতে কোন সেলুন খেলা আছেকিনা তারো পরিদর্শন করেন কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীরা। তবে পুলিশের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।