Saturday, December 7, 2024
- Advertisement -

নদীয়ার বগুলায় পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী গুলিবিদ্ধ, জেলা নেতৃত্ব দেখা করেন পরিবারবর্গের সাথে আশ্বাস দেন দুষ্কৃতীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাপারে ।

- Advertisement -

ডেস্ক রিপোর্ট :- নদীয়ার বগুলা গুলিবিদ্ধ শিক্ষক সহদেব মন্ডল, আশঙ্কাজনকভাবে চিকিৎসাধীন কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে। বগুলা মুড়োগাছা দরগাতলার বাড়িতে সকাল থেকে একের পর এক তৃণমূল নেতৃত্ব পরিবারের পাশে থেকে দুষ্কৃতীদের শাস্তির আশ্বাস দিয়েছেন। তার স্ত্রী অনিমা মন্ডল স্থানীয় বগুলা পঞ্চায়েতের তৃণমূলের জয়ী সদস্যা। স্বভাবতই ওই এলাকার সুসংগঠক হওয়ার কারণে, হাঁসখালি ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শিশির রায়, প্রাক্তন বিধায়ক সমীর কুমার পোদ্দার, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মুনমুন বিশ্বাস, হাঁসখালি 1 নম্বর ব্লকের যুব সভাপতি সুবীর বিশ্বাস এবং দু’নম্বর ব্লক সভাপতি বিপিন সাধুখাঁ, সহ জেলা এবং ব্লক তৃণমূলের প্রায় সকল নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন। এসে পৌঁছালেন নদীয়া দক্ষিণ জেলা সাংগঠনিক তৃণমূল সভাপতি রত্না ঘোষ কর। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে  তিনি জানালেন, প্রচুর পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এই এলাকায় এবং তদন্ত শুরু হয়েছে জোর কদমে, তিনি আশাবাদী দুষ্কৃতীকে অল্প সময়ের মধ্যেই ধরতে সক্ষম হবে প্রশাসন।

পরিবারবর্গের পাশে থেকে উপযুক্ত বিচারের  সব রকম সহযোগিতা করবেন বলে জানান তিনি। সহদেব বাবুর বর্তমান শারীরিক পরিস্থিতি নিয়েও তিনি ওই নার্সিংহোমের কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেন বলে জানা গেছে পরিবার সূত্রে। যদিও প্রাক্তন বিধায়ক সমীর কুমার পোদ্দার জানান প্রায় ২৪ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও অধরা রয়েছে দুষ্কৃতী। শুধু তাই নয় এর আগেও একাধিকবার প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছিলো ওই দুষ্কৃতী সে ব্যাপারেও হাঁসখালী থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া সত্ত্বেও এখনো  ঘুরে বেড়াচ্ছে ওই দুষ্কৃতী। অবিলম্বে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার না করলে বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

নদীয়ার বগুলায় পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী গুলিবিদ্ধ, জেলা নেতৃত্ব দেখা করেন পরিবারবর্গের সাথে আশ্বাস দেন দুষ্কৃতীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যাপারে ।

MORE NEWS – বাস হাইজ্যাক করে নিয়ে পালানোর সময় ট্রাফিক পুলিশের হাতে ধরা পড়লো এক যুবক।

ডেস্ক রিপোর্ট :- বাস হাইজ্যাক করে নিয়ে পালানোর সময় ট্রাফিক পুলিশের হাতে ধরা পড়লো এক যুবক। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার আড়াইটা নাগাদ মালদা শহরের রবীন্দ্র ভবন ট্রাফিক সিগনালে। অভিযোগ, মালদা শহরের ৩৪ নং জাতীয় সড়কের ধারে একটি পেট্রোল পাম্পে রাখা ছিল বেসরকারি বাসটি। বাসের ড্রাইভার এবং খালাসী ঘুমাচ্ছিলেন ওই বাসের স্লিপারে। এইসময় অভিযুক্ত যুবক বাস চালু করে ৩৪ নং জাতীয় সড়ক ধরে কালিয়াচক এর দিকে নিয়ে যাচ্ছিল। CONTINUE READING

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments