Tv20 Bangla:- রাত পোহালেই পবিত্র ঈদ উৎসব কিন্তু তারপরেও মন ভালো নেই বাঁকুড়ার ব্যবসায়ীদের। হাতে আর মাত্র কয়েকটা ঘন্টা তারপরেই রাত পোহালে পবিত্র ঈদ উৎসবে আনন্দে মেতে উঠবেন মুসলিম সম্প্রদায়ের সকল সাধারণ মানুষ। তবে শুধুমাত্র মুসলিম সম্প্রদায় নয় তাদের এই আনন্দকে ভাগ করে নিতে সমস্ত ধর্মের মানুষরাই তাদের সঙ্গে আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন এটাই বাংলার ঐতিহ্য। কিন্তু আকাশে বাতাসে এত আনন্দ এত উচ্ছ্বাস থাকলেও মন ভালো নেই বাঁকুড়া জেলার ব্যবসায়ীদের। পবিত্র ঈদ উৎসবে সকলেই নতুন জামা কাপড় কেনেন কিন্তু বর্তমানে দোকানে সেই অর্থে ভিড় নেই ক্রেতাদের। কেননা সমস্ত দ্রব্য অগ্নিমূল্য স্বাভাবিকভাবেই পকেট এ টান পড়েছে সকলের। একই ছবি অন্যান্য দোকানদারদের ক্ষেত্রেও যেখানে অন্যান্য বছর লাচ্ছা বিক্রি হতো ৮০ টাকা কেজি দরে এবছর তা বিক্রি করতে হচ্ছে একশো কুড়ি থেকে ত্রিশ টাকা ধরে।
স্বাভাবিকভাবেই মূল্যবৃদ্ধি হওয়াতে বিক্রি অনেকটাই কমেছে বলে দাবি করছেন ব্যবসায়ীরা। গত দু’বছর কোভিড পরিস্থিতি থাকায় বিক্রিবাটা একেবারে তলানিতে গিয়ে ছিল এবছর ব্যবসায়ীরা মনে করেছিলেন ঈদ উৎসবে কিছুটা ভালো বেচাকেনা হবে। কিন্তু তাও অধরা রয়ে গেল ব্যবসায়ীদের কাছে। সুকান্ত কুমার দে, নামে এক ব্যবসায়ী জানান, মহাজনদের কাছে ঋণ নিয়ে দোকানে মাল তুলেছি কিন্তু ঈদ উৎসবে সেই অর্থে বেচাকেনা নেই। আগামী দিনে মহাজনের সেই ঋণ কিভাবে শোধ করব তাই ভেবে রাতের ঘুম ছুটেছে। শেখ কবিরুল ইসলাম নামে এক ক্রেতা আমাদের মুখোমুখি হয়ে জানান, হাতে একেবারেই পয়সা নেই বাড়ির বাচ্চাদের জামাকাপড় কিনে দিতে হবে তাই বাধ্য হয়ে যতটুকু সম্ভব কেনাকাটা করছি।
পবিত্র ঈদ উৎসবে আনন্দে মেতে উঠবেন মুসলিম সম্প্রদায়ের সকল সাধারণ মানুষ।
ময়নাগুড়ি ধর্মশালায় নটবেঙ্গল ক্যারাটের চাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতা।
মহদীপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির উদ্যোগে আয়োজন করা হল এক ইফতার পার্টির।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ ধর্মনিরপেক্ষ দেশ ভারত বর্ষ।
শেখ শফি রহমান নামে লজ্জা সিমুই ব্যবসায়ী বলেন এ বছর দাম একটু বেশি থাকতে বিক্রি কম আছে সাধারণ মানুষ খুব কম লজ্জা সময় নিচ্ছে। অন্যান্য বছর অনেক বিক্রি থাকে এবছর অনেক মাল রয়ে যাবে।