নিজস্ব প্রতিনিধি, বাঁকুড়া :- সরকারি নির্দেশিকা অনুসারে বন্ধ আছে সমস্ত পর্যটন কেন্দ্র গুলি। লকডাউন এর আগে যখন পর্যটন কেন্দ্র গুলি খোলা ছিল। সেইসময় পর্যটক আসেন। এবং প্লাস্টিক জাতীয় দ্রব্য বিভিন্ন রকম পড়ে থাকে। সেই নোংরা এবং প্লাস্টিক পরিষ্কার করার উদ্যোগ নেয় শুশুনিয়া সর্ব সোলোআনা। শুশুনিয়া সর্ব সোলোআনা সমিতির সম্পাদক দীপক চৌধুরী বলেন ” শুশুনিয়া একটি পর্যটক কেন্দ্র। এখানে বিভিন্ন পর্যটকরা আসেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে প্রচুর নোংরা আবর্জনা পড়ে থাকে। অতএব আমরা শুশুনিয়া সর্ব সোলোআনার পক্ষ থেকে গ্রামের মানুষ পরিবেশ রক্ষার্থে এলাকাটিকে পরিষ্কার করি এবং ভবিষ্যতেও করবো। এবং আমরা নির্মল বাংলা করার উদ্যোগ নিয়েছি।”
শুশুনিয়া সর্ব ষোলো আনার সভাপতি লালমোহন পরামানিক বলেন “শুশুনিয়া পাহাড় বাঁকুড়া জেলার পর্যটন মানচিত্রে একটি অন্যতম নাম। তাই এই জায়গাটা সবার জন্য। সবাই যাতে এখানে সুষ্ঠু ভাবে পিকনিক করতে পারে। পিকনিক করার পর এখানে দূষিত থার্মোকল বা প্লাস্টিক পড়ে থাকছে এতে পরিবেশের ক্ষতি হয়। এবং যাতে পরিবেশ ক্ষতি না হয় তা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের। তাই আমরা আজ চত্বর টিকে পরিষ্কার করলাম”।
পরিবেশ রক্ষার্থে শুশুনিয়া পাহাড় চত্বর পরিষ্কার করলো শুশুনিয়া সর্ব ষোল আনার সমিতি।
সমাজসেবী আব্দুস সালাম ও বজবজ বিধানসভার ৭ নং ওয়ার্ড যুব তৃনমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে কম্বল মাক্স ও স্যানিটাইজার বিতরন। উজ্জল সরকার দক্ষিণ ২৪পরগণা :- সমাজসেবীর কাজ সমাজের অসহায় দরিদ্র মানুষের পাসে থাকা । শীত পড়তেই শুরু করে দিলেন হাজী আব্দুস সালাম সাহেব রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় শীত বস্ত্র বিতরণ করার কাজ। রাজ্যে যে ভাবে করোনা ভাইরাস ও ওমিক্রন মাথা চড়া দিয়েছে । বাড়িতে বসে থাকলোনা হাজী সাহেব। জয়নগর,ক্যানিং, নামখানা,ডায়মন্ড হারবার ,কুলতলীর পর বজবজ চড়িয়াল বাজার সংলগ্ন এলাকায় ১৫০ টি কম্বল অসহায় দুস্থদের হাতে তুলে দিলেন সমাজসেবী হাজী আব্দুস সালাম সাহেব । রাজ্য সরকারের নির্দেশ মেনে ডিসটেন্স বজায় রাখার কথা ভোলেননি বজবজ ৭ নং ওয়ার্ডের যুব তৃনমূল কর্মীরা।
১৭০ কুইন্টাল ধান ক্রয় করলেন ওই সংঘের মহিলারা।
Read More – সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয় করতে সংঘের মহিলারা করলেন ক্যাম্প
মালদা, বিশ্বজিৎ মন্ডল : ব্লক প্রশাসনের নির্দেশে বৃহস্পতিবার কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি সরকারি সহায়ক মূল্যে ধান কেনার কাজ শুরু করলেন হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নং ব্লকের মহেন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পথের পাঁচালী সংঘের মহিলারা।প্রথম দিন দক্ষিণ রামপুর ফুটবল মাঠে ক্যাম্প করে ১৭০ কুইন্টাল ধান ক্রয় করলেন ওই সংঘের মহিলারা। সরকারি সহায়ক মূল্যে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনতে পেরে খুশি সংঘের মহিলারা।
জানা যায় ১ নভেম্বর থেকে রাজ্যের সরকারি কিষান মান্ডিগুলিতে শুরু হয়েছে সরকারি সহায়ক মূল্যে খারিপ মরশুমের ধান কেনার কাজ।এতে একসঙ্গে শত শত কৃষক ধান বিক্রি করতে এসে সমস্যায় পড়ছে। ধান বিক্রি করতে বঞ্চিত হওয়ার অভিযোগ তুলে বিডিওর দ্বারস্থ হয়েছিলেন একাধিক কৃষক। কৃষকদের কথা মাথায় রেখে সংঘের মহিলাদেরকে ধান কেনার নির্দেশ দেন ব্লক প্রশাসন।এতে করে এলাকার কৃষকরা কিষান মান্ডির ঝামেলা থেকে মুক্তি পেয়ে স্বস্তির হাফ ছেড়েছেন।একদিকে যেমন কৃষকরা ঝামেলা ছাড়াই ধান বিক্রি করার সুযোগ পেলেন অপরদিকে সংঘের মহিলারা স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ পেলেন। এদিন ধান ক্রয় ক্যাম্পে উপস্থিত ছিলেন পথের পাঁচালী সংঘের চেয়ারম্যান সালেহা খাতুন ও সদস্য মমতা মন্ডল, সুলতান বিবি ও শেফালী খাতুন সহ অন্যান্যরা।