নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া:- বন্ধ ঘর থেকে উদ্ধার মা এবং মেয়ের পচা গলা দেহ। আজ সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে পোদরা সরকার পাড়ায়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান মা এবং মেয়ে দুজনে আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ দুটি মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। নাজিরগঞ্জ তদন্ত কেন্দ্রের অধীনে পোদরা সরকার পাড়ার বাসিন্দা বিমলেন্দু মিত্র (৭২) স্ত্রী সোমা মিত্র(৬৫) এবং অবিবাহিত মেয়ে অমৃতা মিত্রকে (৩৬) নিয়ে বাস করতেন। তারা প্রতিবেশীদের সঙ্গে বিশেষ মেলামেশা করতেন না। বিমলেন্দুবাবু নিজে কিডনির অসুখে ভুগছিলেন। মেয়ে এবং স্ত্রী তাকে দক্ষিণ হাওড়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ডায়ালিসিস করতে নিয়ে যেতেন। গত 26 শে এপ্রিল বিমলেন্দুবাবু মারা যান। সেদিনই স্ত্রী এবং মেয়েকে শেষবারের মতো দেখেছিলেন এলাকার বাসিন্দারা।
গত তিনদিন বাড়ির দরজা-জানালা বন্ধ ছিল। আজ বিকালের পর ঘর থেকে তীব্র দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। ঘরের পাইপ বেয়ে রক্ত রস চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। তখন প্রতিবেশীদের সন্দেহ হয়। তারা নাজিরগঞ্জ তদন্ত কেন্দ্রে খবর দিলে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে পুলিশ। পুলিশ দরজা ভেঙে দেখে একটা ঘরের বিছানায় স্ত্রী সোমা মিত্র পড়ে রয়েছে। তার পাশে রয়েছে তার স্বামীর ডেথ সার্টিফিকেট। পাশের ঘরে সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলছে মেয়ে অমৃতা মিত্র। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান গৃহকর্তার মৃত্যুর শোক সহ্য করতে না পেরে মা এবং মেয়ে দুজনেই আত্মহত্যা করেছেন। মৃতদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
বন্ধ ঘর থেকে উদ্ধার মা এবং মেয়ের পচা গলা দেহ।
MORE NEWS – অবশেষে স্বস্তির দেখা মিললো দক্ষিণবঙ্গে।
মুর্শিদাবাদ, মেহেবুব মাসুম:- তীব্র গরমের প্রবল দাবদাহ থেকে কিছুটা মুক্তি পেল রাজ্য । হালকা ঝড়ো হাওয়ার সাথে কিছুটা ছিটেফোঁটা বৃষ্টিরও আভাস দেখা দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায়। এপ্রিলের তাপমাত্রা পারদ ৪০° ডিগ্রী-র উপরে! গ্রীষ্মের প্রবল দাবদাহে পুড়ছিল দক্ষিণবঙ্গ। পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছিল আবহাওয়া দফতর। এমনকী, তাপপ্রবাহের মতো পরিস্থিতিও তৈরি হয়েছিল রাজ্যে। এবং তাপপ্রবাহ থেকে এবার কিছুটা স্বস্তির নিশ্বাস নিল রাজ্যে। আজ মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় ঝড়ো হাওয়া দেখা যায় , তার সাথে রয়েছে বৃষ্টির সম্ভবনা যে ছবি আপনারা দেখছেন। CONTIUE READING
Shantipur শান্তিপুর পৌরসভার উদ্যোগে, বিভিন্ন জায়গায় প্লাস্টিক বিরোধী অভিযান।