নিশীথ দাস, উত্তর ২৪ পরগনা, TV-20 বাংলা:- উত্তর ২৪ পরগনা বারাসাতের হেস্টিংস হাউসে বিনোদনের জন্য এই সুড়ঙ্গ পথেই আসতেন দুই যুবতী নাম চাপা এবং ডলি। কথিত আছে, উত্তর ২৪ পরগনা বারাসাতের হেস্টিংস হাউসে, দুই যুবতী, চাপা এবং ডলি বিনোদনের জন্য আসতেন হেস্টিংস হাউসে। পরবর্তী সময় জানা যায়, এই চাপা এবং ডলি, সুড়ঙ্গ পথ দিয়েই হেস্টিংস হাউস এর ভেতরে প্রবেশ করতেন। বারাসাত শহরে এর আগেও সুড়ঙ্গ পথ এর কথা শোনা গিয়েছিল। কিন্তু সুড়ঙ্গ চাক্ষুষ করল এই প্রথম বারাসাতের মানুষ। ঐতিহাসিকরা এখন চেষ্টা চালাচ্ছেন, এই সুড়ঙ্গপথ কোথায় গিয়ে মিলেছে সেটা দেখতে। প্রাচীন স্থাপত্যের নানা নিদর্শন ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে এই বারাসাত শহরের বিভিন্ন স্থানে। অতীতে এই বারাসাত কোর্টে একসময় কর্মরত ছিলেন সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পাশাপাশি কাছারি ময়দান সংলগ্ন এলাকায়।
ইতিহাসের নানা নিদর্শন থাকলেও বর্তমানে বারাসাত শহর জুড়ে এই সুড়ঙ্গ চর্চার অন্যতম বিষয় হয়ে উঠেছে। বারাসাতের কে কে মিত্র রোডে, বারাসাত কোটের একটি বাড়ি, দীর্ঘদিন ধরেই জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে ছিলো। দীর্ঘদিন ধরেই বারাসাত কোর্টের তত্ত্বাবধানে রয়েছে এই বাড়িটি। হঠাৎ করে এই বাড়িটি ভাঙ্গার তোড়জোড় শুরু হয়, কিছুটা অংশ ভাঙ্গার পরে দেখা মেলে সেই ঐতিহাসিক সুড়ঙ্গের। এরপরই আদালতের হস্তক্ষেপে এই বাড়ি ভাঙার বিষয়টি সম্পূর্ণ স্থগিত রাখা হয়। জানানো হয় প্রশাসনকে। এই সুরঙ্গ দেখার জন্য বারাসাত সহ শহরের বাইরের বহু মানুষ ভিড় জমাচ্ছে এই বাড়ির সামনে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই বিপজ্জনক স্থানে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
বারাসাত শহরে সুরঙ্গের সন্ধান মিলতেই সোরগোল পরে যায় গোটা বারাসাত শহর জুড়ে।
Lakshmipur লক্ষ্মীপুরের মান্দারীতে ৬দিন ব্যাপী হাঁস-মুরগী পালন প্রশিক্ষণ কোর্স এর উদ্বোধন।
Comrade কমরেড লেলিনের জম্মদিনকে সামনে রেখে গোটা রাজ্যে জুড়ে পালিত হচ্ছে রেড ভলেণ্টিয়ার ডে।
কর্মসূত্রে ভিন রাজ্যে গিয়ে নিখোঁজ শান্তিপুরের এক যুবক।
এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। প্রত্নতত্ত্ববিদ যারা আছেন তাঁরা কবে আসবেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রাচীন ইতিহাস কে, কিভাবে সংরক্ষণ করা হবে। সে বিষয়ে দেখবেন প্রত্নতত্ত্ববিদ যারা আসবেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে এই প্রাচীন ইতিহাস কে, কিভাবে সংরক্ষণ করা যায় দেখবেন সরকারী আধিকারিকরা।