উত্তর দিনাজপুর- অমিত জীবন রায় :- আগামী গ্রাম পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে লক্ষীপুর হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এই সম্মেলন। এ সম্মেলনে ব্লকের এবং জেলার একাধিক নেতৃত্ব উপস্থিত থাকলেও কর্মীদের সংখ্যা নিয়ে জল্পনা দানা বাঁধছে। বিগত বিধানসভা নির্বাচনের আগে লক্ষিপুর অঞ্চল কংগ্রেসের দখলে ছিল কিন্তু বিধানসভা নির্বাচনে লক্ষীপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের ভালো ফলাফল হয়েছিল ঠিকই, তার পরেও আজকের এই সম্মেলনে তৃণমূল কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা অভাব লক্ষ্য করা গেল, চেয়ার পড়েছিল ফাঁকা। অঞ্চল কমিটির পক্ষ থেকে বিভিন্ন ব্যবস্থা রাখা সত্ত্বেও কেনইবা আজকে জামায়াত করা যায়নি তা নিয়ে প্রশ্নের দানা বাধতে শুরু করেছে লক্ষীপুর অঞ্চলের উচ্চ নেতৃত্তের মধ্যে, এ ব্যাপারে মোঃ আব্দুল ওই মঞ্চ থেকে কর্মীদের উপর করা ভাষায় আক্রমণ করে বিতর্ক জরায়। বৃহস্পতিবার
বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ অঞ্চল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো লক্ষীপুর অঞ্চলে
ক্যারাটের টুর্নামেন্টে পুরস্কার গঙ্গারামপুরে তিন ছাত্রীর
তিনি বলেন আমরা আজকের এই সভা থেকে সকলের উপরে লক্ষ রেখেছি আগামীতে আমরা সমস্ত রকম পদক্ষেপ নিব দলগত ভাবে, এই ব্যাপারে লক্ষীপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি মিরাজুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন তেমন কোনো বিষয় নেই আমরা আমাদের মতো সমস্ত কর্মীদের নিয়ে যথাসাধ্য ভাবে অঞ্চল সম্মেলনের আয়োজন করেছি হয়তো বিশেষ কিছু কারণে আমরা ব্যর্থ আমরা ব্যাপারটি অঞ্চল স্তরে আলোচনার মাধ্যমে খতিয়ে দেখব, এদিনের সভায় উপস্থিত ছিলেন চোপড়া তৃণমূল কংগ্রেস ব্লক সভাপতি প্রীতি রঞ্জন ঘোষ, জেলা যুব সহ সভাপতি জিয়াউল হক, অবজারভার মোঃ আব্দুল, বরিষ্ঠ তৃণমূল নেতা মকসুদ আলী, কামালদ্দিন, মাইনোরিটি ব্লক প্রেসিডেন্ট মেরাজুল ইসলাম, চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন, ব্লক মহিলা সভাপতি আসমা তারা বেগম সহ একাধিক তৃণমূল নেতৃত্ব।