নিজস্ব প্রতিনিধি , বাঁকুড়া : কয়েকদিক আগে ডিসট্রিবিউটারের কাছ থেকে ঘরে আনা হয়েছিল নতুন ভর্তি সিলিন্ডার প্রথম দুই তিন দিন সব ঠিকঠাক চললেও তার পর বাঁধে বিপত্তি। হঠাৎ করে গ্যাস বন্ধ, শত চেষ্টা করলেও অগ্নিশিখা আর জ্বালানো যায়নি। গ্যাসের সিলিন্ডার দেখে বোঝার উপায় ছিল না খালি সিলিন্ডার বলে,সিলিন্ডার নাড়ালেই ভেসে আসছিল ছল ছল শব্দ ঠিক জলের মতো। অবশেষে সিলিন্ডারের মুখের কাছে একটি পেন দিয়ে চাপ দিতেই বেরিয়ে আসলো জল।বিগত এক সপ্তাহ ধরে এই সমস্যা ভোগ করে আসছে পুরো সারেঙ্গাবাসী , ভর্তি গ্যাসের সিলিন্ডার কিনে বাড়িতে আনার পর দু-তিনদিন ঠিকঠাক চললেও বন্ধ হয়ে যায় অগ্নিশিখা। স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান গ্যাসের দাম তো একেই অগ্নিমূল্য তারপরে এই সমস্যার সম্মুখীন হলে আমরা সাধারন মানুষেরা কি করবো বলুন। তবে এই পুরো ব্যাপাটি স্থানীয় ডিস্ট্রিবিউটর কে জানানো হয়েছে তাদের দাবি যেহেতু গ্যাসের ফিলিং আমাদের এখান থেকে হয় না তাই বিষয়টি আমাদের হাতে নেই তবে এলাকাবাসীর লিখিত অভিযোগ পেলে পুরো বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ডিজিটাল যুগে দাঁড়িয়ে এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হওয়া সত্যি মনে হচ্ছে আমরা কোন রাজ্যে বাস করছি।জ্বালানি যেখানে গৃহস্থের একটা মূল্যবান সামগ্রী তাকে কেন্দ্র করে এই ঝামেলা সত্যি অস্বস্তিকর। পুরো সারেঙ্গা বাসি এখন তাকিয়ে কবে এই সমস্যার সমাধান হয়।
ভর্তি গ্যাস সিলিন্ডার থেকে বেরোচ্ছে জল ঘটনা বাঁকুড়ার সারেঙ্গায় ।
More News – স্টেশন থেকে উদ্ধার ১১ বছরের এক অজ্ঞাত পরিচয়ের নাবালক, পুলিশের হস্তক্ষেপে অবশেষে নাবালককে পৌছে দেওয়া হয় বাড়ি ।
পার্থ ঝা,মালদা : স্টেশন থেকে এক অজ্ঞাত পরিচয় নাবালককে উদ্ধার করল পুলিশ। আপাতত সেই নাবালককে পুলিশের কাছে রাখা হয়েছে। সঠিক ভাবে কাউন্সেলিং করে তার ঠিকানা জেনে তার বাড়ি পৌঁছে দেওয়া হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। যদিও নাবালক ছেলেটি জানিয়েছে তার বাবা নেই দাদার সঙ্গে ঝগড়া করে সে চলে এসেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে তার খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং নতুন জামা কাপড় দেওয়া হয়েছে। অজ্ঞাত পরিচয় ওই নাবালকের নাম গনেশ বিশ্বাস(১১)। মালদা জেলা হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার মিলনগড় স্টেশনে ওই নাবালক কে একা একা ঘুরতে দেখে পুলিশ। জিজ্ঞাসা করে জানতে পারে সে নবদ্বীপ থেকে ট্রেনে করে এসেছে। পরণে ছিল ছেড়া জামা কাপড়। Continue Reading