মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ কাণ্ডে সাসপেন্ড ১২ চিকিৎসক
বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে তার প্রাথমিক রিপোর্ট পাওয়া গেছে। সেখানে দেখা গেছে কয়েকজন চিকিৎসকের চূড়ান্ত গাফিলতি ছিল। তিনি জানিয়েছেন, স্বাস্থ্যদপ্তর ও সিআইডির জোড়া তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে তাঁদের গাফিলতি প্রমাণিত হয়েছে। সাসপেন্ড হওয়া ডাক্তারদের বিরুদ্ধে সিআইডি তদন্ত চলবে। একইসঙ্গে রাজ্যের সমস্ত হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারের দরজা পর্যন্ত সিসিটিভি লাগানোর নির্দেশও দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
মুখ্যমন্ত্রীর কোপে পরেছেন যে ১২ জন চিকিৎসক, তাঁরা হলেন -ডাঃ . সৌমেন দাস (আরএমও)।
ডাঃ দিলীপ পাল (বেড ইনচার্জ)
ডাঃ হিমাদ্রি নায়েক (সিনিয়র ডাক্তার)
ডাঃ মহম্মদ আলাউদ্দিন (বিভাগীয় প্রধান)
ডাঃ জয়ন্তকুমার রাউত (এমএসভিপি)
ডাঃ পল্লবী বন্দ্যোপাধ্যায় (সিনিয়র রেসিডেন্ট)
Daমৌমিতা মণ্ডল (পিজিটি পড়ুয়া)
ডাঃ ভাগ্যশ্রী (পিজিটি পড়ুয়া)
ডাঃ সুশান্ত মণ্ডল (পিজিটি পড়ুয়া)
ডাঃ পূজা সাহা (পিজিটি পড়ুয়া)
ডাঃ মণীশ কুমার (পিজিটি পড়ুয়া)
ডাঃ জাগৃতি ঘোষ (পিজিটি পড়ুয়া)
নাম করে করে প্রত্যেকের গাফিলতি চিহ্নিত করেন নবান্নের বৈঠকে। পাশাপাশি তিনি এদিন বলেন, ওষুধের ডেট পেরিয়ে যাচ্ছে কিনা বা তা ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা, তা সবসময় মনিটর করা হয়। যে স্যালাইন কাঠগড়ায়, তা এখনও অন্য একাধিক রাজ্যে চলছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।

