নিশীথ দাস, উত্তর ২৪ পরগনা:- উত্তর ২৪ পরগনা বেলঘড়িয়া ৫নম্বর যতীন দাস নগর এলাকায় একটি নেশা মুক্তি কেন্দ্রের এক রোগীকে চিকিৎসা না করে পিটিয়ে মেরে ফেলার অভিযোগ উঠল ডাক্তারের বিরুদ্ধে। এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা, নেশা মুক্তি কেন্দ্র সম্পূর্ণভাবে ভাঙচুর করা হয়েছে এলাকার পরিস্থিতি ব্যাপক উত্তেজিত। খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পৌঁছায় বেলঘড়িয়া থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী৷ মৃতের পরিবারের অভিযোগ পুলিশ আমাদের কথা না শুনে এই নেশা মুক্ত চিকিৎসা কেন্দ্রের ডাক্তার সহ অন্যান্য কর্মীদের কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় উনাদেরকে এই চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে বের করে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়েছে৷ আর এখানেই উঠেছে পুলিশি ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন, পাশাপাশি এলাকার লোকজনদের আরো অভিযোগ পুলিশ মহিলাদের সাথে খুবই খারাপ ব্যবহার করেছে, এবং মহিলাদের গায়ে হাত দেওয়ার ও অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে, এলাকার লোকের আরো অভিযোগ এই নেশা মুক্ত কেন্দ্রের আড়ালে রাত্রে চলতো মধু চক্রের ব্যবসা৷ রণক্ষেত্র বেলঘরিয়ার,রণক্ষেত্র বেলঘরিয়ার
নিউটাউন হাতিয়ারার বছর ৩০ এর সুমন সর্দার নামে এক যুবক কে গত বৃহস্পতিবার রাত্রে তাকে এই নেশা মুক্ত কেন্দ্র ভর্তি করে পরিবারের লোক, তারা জানান ছেলে তেমন ভাবে অসুস্থ ছিলো না, সামান্য একটু মাথার দোষ ছিলো, মাঝে মাঝে খুব রেগে যেতো, মঙ্গলবার সকাল ৬ টা নাগত হঠাৎ এই নেশা মুক্ত কেন্দ্র থেকে ফোন করে জানানো হয় আপনাদের রোগীর অবস্থা খুবই খারাপ আপনারা তারাতারি চলে আসুন৷ যথারীতি পরিবারের লোকজন পৌঁছে যায়,কিন্তু তাদেরকে অফিস ঘরে প্রায় ১ ঘন্টা বসিয়ে রেখে পরে জানানো হয় আপনাদের ছেলে হার্ডএটাক্ট করে মারাগেছে৷ এই খবর শুনেই পরিবারের লোক কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে, পরিবারের লোকের মৃতদেহ দেখেই সন্দেহ দানাবাঁধে, বডি পুরো শক্ত হয়ে গেছে, মৃতের দিদি জানান আমার ভাইকে এরা চিকিৎসার বদলে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে, আমরা এই ভুয়ো ডাক্তারের শাস্তি চাই৷
রণক্ষেত্র বেলঘরিয়ার এক নেশা মুক্তি কেন্দ্রে, যুবককে পিটিয়ে মারার অভিযোগ উঠল ভুয়ো ডাক্তারের বিরুদ্ধে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী৷
মানিকচক থানার আইসির উদ্যোগে ইফতার পার্টী।
এই ঘটনায় কামারহাটি পৌরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের কউন্সিলর দেবযানী মুখার্জি বলেন পুলিশ তৎ পরোতার সহিত কাজ করছে, দোষীদের অবশ্যই শাস্তি হবে ইতি মধ্যেই পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে৷ এলাকার লোকের আরো অভিযোগ এই নেশা মুক্ত কেন্দ্রের আড়ালে রাত্রে চলতো মধু চক্রের ব্যবসা৷ পরিবারের লোকের সাথে এলাকার লোকজন এক সাথে ক্ষীপ্ত হয়ে এই নেশা মুক্ত কেন্দ্রর সমস্ত জিনিস পত্র ভাঙচুর করে রাস্তায় রাখা মোটর বাইকেও ভাঙচুর চালায় স্থানীয় ক্ষিপ্ত জনতা৷