মালদা, বিশ্বজিৎ মন্ডল:- ২৪ ঘন্টা কাটতে চললেও এখনও কোন হদিশ মিলল না মানিকচক গঙ্গাঘাটে স্নান করতে নেমে নিখোঁজ যুবকের। তাই ওই যুবকের হদিশ পেতে গঙ্গাঘাটে চলছে জোরদার তল্লাশি অভিযান। মানিকচক গঙ্গা ঘাটে স্নান করতে গিয়ে নিখোঁজ যুবক। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে মানিকচক জুড়ে। স্থানীয় সূএে জানা গেছে, স্নান করতে নেমে গঙ্গার গভীর জলে তলিয়ে গেছে ওই যুবক। ঘটনাকে কেন্দ্র করে মানিকচক গঙ্গাঘাটে প্রচুর লোকের ভিড় জমে যায়। নিখোঁজ যুবকের নাম সুমিত কর্মকার (৩০)। পেশায় একজন মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন। শনিবার,দুপুর নাগাদ দুই বন্ধুকে সাথে নিয়ে বাইক নিয়ে মানিকচক ঘাটে হাজির হয়েছিল স্নান করার জন্য। তিনজন নামেন স্নান করতে। তবে স্নান করতে নামার কিছুক্ষনের পর থেকে সমিত কর্মকারকে আর দেখা যায়নি। অনেকক্ষণ সময় কেটে যাওয়ার পর সে ফিরে না আসায় বন্ধুরা খোঁজাখোজি শুরু করেন। কিন্তু সুমিতের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। আজ বিপর্যয় মোকাবিলার কর্মীরা সকাল থেকে নদীগর্ভে তল্লাশি চালাই।তবে ২৪ ঘন্টা কেটে গেলেও পাওয়ানি সুমিতের দেহ। মর্মাতিক ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে এলাকাজুড়ে।
২৪ ঘন্টা কাটতে চললেও এখনও কোন হদিশ মিলল না নিখোঁজ যুবকের। জোরদার তল্লাশি অভিযান ডুবুরির।
MORE NEWS – কর্মসূত্রে ভিন রাজ্যে গিয়ে নিখোঁজ শান্তিপুরের এক যুবক।
Tv20 Bangla:- বাবা ভ্যান চালায়, মা অন্যের বাড়িতে রান্নার কাজ করে, সংসারের হাল ফেরাতে একমাত্র ছেলে মুম্বাই যায় কাজের উদ্দেশ্যে। কিন্তু চার মাস অতিক্রান্ত করলেও কোন যোগাযোগ নেই পরিবারের সঙ্গে। ছেলের ছবি আঁকড়ে চোখের জল নিয়ে প্রশাসনের দরজায় বাবা-মা। চাইছেন একমাত্র ছেলে ঘরে ফিরে আসুক। নদীয়ার শান্তিপুর থানার গোডাউন পাড়া এলাকার ঘটনা। গোডাউন ভাড়া বছর ২৯ এর যুবক সন্তোষ বিশ্বাস। বাবা নিমাই বিশ্বাস ভ্যানচালক। মা মিরা বিশ্বাস অন্যের বাড়িতে রান্নার কাজ করেন। এভাবেই কোনরকমে সংসার চলছিল তাদের। তবে সংসারে আর্থিক অনটন লেগেই থাকত। এবার অর্থনৈতিক দিক থেকে একটু সচ্ছল হওয়ার আশায় ওই এলাকারই এক যুবকের সঙ্গে ৪ মাস আগে মুম্বাই কাজের জন্য গিয়েছিলেন সন্তোষ বিশ্বাস। বাড়িতে বলেছিলেন রাস্তা ঝাড়ু দেওয়ার কাজ করতে তিনি যাচ্ছেন। CONTINUE READING
বিতর্কিত উত্তরবাড় গ্রাম পঞ্চায়েতের কাজ শুরু, কাজ কি বহাল থাকবে নাকি বন্ধ হবে?