মাধব দেবনাথ, নদীয়া:- 75 মাইক্রোনের নিচে ক্যারি ব্যাগ নিষিদ্ধ করার প্রাক মুহূর্তে বাজারগুলোর ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের জনমত তৈরি করতে কথা বললেন বিধায়ক এবং পুরসভার চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়ারম্যান, বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোর সম্ভাবনা দেখছে ক্রেতা-বিক্রেতারা আগামী পয়লা বৈশাখ বছরের প্রথম দিন থেকে শুরু হতে চলেছে শান্তিপুর পৌরসভার কড়া সিদ্ধান্ত, 75 মাইক্রোনের নিচে প্লাস্টিক ক্যারি ব্যাগ এবং অন্যান্য সামগ্রী ব্যবহার নিষিদ্ধর বিষয়ে। এ ব্যাপারে সমস্ত সামাজিক সংগঠন গুলিকে নিয়ে গতকাল পৌরসভায় আয়োজিত এক আলোচনা সভা। সেই সভা থেকেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ সকালে বেশ কয়েকটি বাজারে ক্রেতা এবং বিক্রেতা জনমত তৈরি করতে পৌঁছালেন বিধায়ক ব্রজকিশোর গোস্বামী পৌরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ এবং ভাইস চেয়ারম্যান কৌশিক প্রামানিক।
বিষয়টি যে সাধারণ নাগরিকদের সুস্থ থাকার এবং শান্তিপুর কে দূষণ মুক্ত রাখার সে বিষয়ে একটি লিফলেট বিতরণ করেন তারা যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে অনুরোধ করেন এ বিষয়ে পৌরসভাকে সহযোগিতা করতে, অন্যদিকে ব্যবসায়ীদের তা না ব্যবহার করে সহযোগিতা কথা জানানো হয়। বিধায়ক এবং পৌর পিতা বলেন এটি রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্ত ইতিমধ্যে অনেক পুরসভা সফলতা লাভ করেছে, তাই তারা আশাবাদী। যদিও এ বিষয়ে ক্রেতা থেকে বিক্রেতা আমজনতার সকলেরই এক কথা, যেখানে প্লাস্টিক তৈরি হচ্ছে সেখানে নিয়ন্ত্রণ আনা দরকার আগে না হলে বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরোতে পরিণত হবে। শান্তিপুর যারা এ ধরনের প্লাস্টিক পাইকারি বিক্রি করছেন তা পৌরসভার জানা, তাদের প্রতি আইনি ব্যবস্থা না নিয়ে সাধারন মানুষ এবং ছোট দোকানদারদের প্লাস্টিক ক্যারি ব্যাগ ব্যবহার থেকে বিরত রাখা অত্যন্ত কঠিন।
75 মাইক্রোনের নিচে ক্যারি ব্যাগ নিষিদ্ধ করার প্রাক মুহূর্তে বাজারগুলোর ক্রেতা এবং বিক্রেতাদের জনমত তৈরি করতে কথা বললেন বিধায়ক।
গোপন সুত্রে খবর পেয়ে ক্রেতা সেজে এক কচ্ছপ বিক্রেতাকে গ্রেফতার করল বনদপ্তর।
যদিও এ বিষয়ে পৌর কর্তৃপক্ষ বলেন মানুষের সচেতনতা প্রয়োজন সবার আগে, আইনের ঊর্ধ্বে মানুষের সচেতনতা। ড্রেন গুলিতে জল নিকাশি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এই প্লাস্টিকের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে, বিভিন্ন খাদ্য খাবারের সঙ্গে প্রতিনিয়ত প্লাস্টিকের রাসায়নিক বিষ পেটে যাচ্ছে, তাদের ভালো থাকার জন্য নিজেদেরই সচেতন হতে হবে।