Tv20 Bangla:- ভয়াবহ নৌকাডুবিতে ১৮ জনের মৃত্যুর ঘটনার কথা মাথায় রেখে করা নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হলো নদীয়ার শান্তিপুর নৃসিংহপুর ফেরিঘাট। প্রশাসনের নজরদারিতে নিয়ম মেনে চলছে যাত্রী পারাপার। আজ থেকেই শুরু ভবা পাগলার মেলা (Bhoba Paglar Mela)। বর্ধমানের কালনায় ভবা পাগলার মেলা (Bhoba Paglar Mela) উপলক্ষে নদীয়ার শান্তিপুর সহ একাধিক জায়গা থেকে হাজার হাজার ভক্তরা শান্তিপুর নৃসিংহপুর কালনা গঙ্গার ঘাট থেকে নৌকা করে ওপারে যান। ২০১৬ সালে একইভাবে পারাপার চলছিল। প্রশাসনের নিয়ম বহির্ভূত ভাবেই নৌকায় করে চলছিল পারাপার। একটি নৌকায় অত্যাধিক যাত্রী নেওয়ার কারণে হঠাৎ নৌকা তলিয়ে যায়। ঘটনার পর প্রশাসনের তৎপরতায় শুরু হয় উদ্ধারকাজ। ওই ঘটনায় শিশুসহ মোট ১৮ জনের মৃত্যু হয়।
আহত হন একাধিক যাত্রী। প্রশ্ন উঠেছিল কিভাবে নিয়মবহির্ভূতভাবে যাত্রী পারাপার হচ্ছিলো। মূলত সেই কথা মাথায় রেখেই এদিন সকাল থেকেই প্রশাসনের তৎপরতা লক্ষ করা যায়। যদিও বর্তমানে নৌকার বদলে হেঁসেলে করে পারাপার হচ্ছে যাত্রী। ভক্তরা যাতে নিয়ম মেনেই পারাপার করে সেই নজরদারি চালাতে শান্তিপুর থানা থেকে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়। যাতে যাত্রী পারাপারের কোন রকম নিয়ম ভাঙা না হয় সেই কারণে নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশ।
Bhoba Paglar Mela ভবা পাগলার মেলা উপলক্ষে ফেরিঘাটে পুলিশিং কড়া নজরদারি।
MORE NEWS – তারকব্রহ্ম হরিনাম মহাযজ্ঞ, রাধা গোবিন্দের অষ্টকালীন লীলা কীর্তন।
জলপাইগুড়ি, সুকুমার বিশ্বাস, টিভি ২০ বাংলা:- ময়নাগুড়ি ব্লকের অন্তর্গত আমগুড়ি সোনার বাড়িতে শুরু হলো শ্রীশ্রী তারকব্রহ্ম হরিনাম মহাযজ্ঞ ও রাধা গোবিন্দের অষ্টকালীন লীলা কীর্তন। আমগুড়ি সোনার বাড়ি স্বর্গীয় প্রাণবল্লভ বাসভবনে জৈষ্ঠ পুত্র রঞ্জিত কুমার সরকার এক শত আট শ্রীধাম সর্বানন্দ দাস মহারাজের কাছে দীক্ষিত হওয়ার পর, তার মনের বাসনা জাগে নিতাই গৌড় সেবা প্রদান করবার জন্য আপ্লুত হন। রঞ্জিত কুমার সরকার মহারাজের দীক্ষিত হওয়ার পর তিনি সংসার ধর্ম পালন না করে দীর্ঘ বাইশ বছর প্রসাদ ভূজি নিরামিষ আহার করে থাকে। সন্ন্যাস রঞ্জিত কুমার সরকার সারা বছর যে অর্থ সঞ্চয় করে থাকে এবং সকলের সহযোগিতায় গোবিন্দ সেবার জন্য সিধা কালেকশন করে রাধা গোবিন্দের অষ্টকালীন লীলা কীর্তন করেন। তারকব্রহ্ম হরিনাম মহাযজ্ঞ চতুর্থ বর্ষ পর্দাপন করলো। চার দিন চলে হরিনাম সংকীর্তন। CONTINUE READING