গোপাল বিশ্বাস, নদীয়া:- নদীয়ার (Nadia) শান্তিপুর শহরে দু নম্বর ওয়ার্ডের এক ১৪ বছর বয়সী নাবালিকা নিখোঁজ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে বাড়ছে উৎকণ্ঠা। ওই নাবালিকা শান্তিপুর গোবিন্দপুর দ্বারিকানাথ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। বাবা শান্তিপুর শ্মশানের কর্মী, মা শান্তিপুর হাসপাতালের ঠিকা কর্মী। কর্মসূত্রে বেশিরভাগ সময়ই বাড়ি থাকেন না তবে, ওই নাবালিকার দাদু ঠাকুমা এবং এক দাদা এক বোন থাকে সবসময়। ওই নাবালিকাকে গত ২২ তারিখ আনুমানিক দুপুর তিনটে নাগাদ পাড়ারই এক বিবাহিত মহিলার বাপের বাড়িতে যেতে দেখেন এলাকার বেশ কিছু মানুষ। এরপর থেকে ওই নাবালিকা নিখোঁজ হয়ে যায় আশ্চর্যজনকভাবে ওই গৃহবধূও তারপর থেকে বেপাত্তা, আর সেই কারণেই নাবালিকার পরিবার এবং এলাকাবাসীর সন্দেহ বাড়ছে আরো। নিয়ম অনুযায়ী ২৪ ঘন্টা পর গতকাল শান্তিপুর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন নাবালিকার মা।
তিনি বলেন আত্মীয়-স্বজন সকলের সাথেই যোগাযোগ করা হয়েছে, শুধুমাত্র আধার কার্ড নিয়েই বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছিল মেয়ে। ওর নিজস্ব কোন মোবাইল ছিল না, তবে আমার মোবাইলে খোলা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট এবং বিভিন্ন কন্টাক্ট ডিলিট করে নিখোঁজ হওয়ার আগের দিন। তবে কোনো রকম প্রণয়ঘটিত বিষয়টি মানতে রাজি নন নাবালিকার মা, তার মতে মেয়েকে ফুসলিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যদিও নাবালিকার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ইতিমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ।
Nadia নদীয়ায় ৭২ ঘণ্টা পেরোলেও খোজ মিললো না নাবালিকার, উৎকণ্ঠায় পরিবার।
MORE NEWS – Shantipur Hospital বিকল্প ব্যবস্থা না করেই শান্তিপুর হাসপাতালের তুঘলকি পদক্ষেপ।
গোপাল বিশ্বাস, নদীয়া:- সাইকেল গ্যারেজ হিসাবে উল্লেখ না থাকলেও, শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের (Shantipur Hospital) মধ্যে সাইকেল মোটর সাইকেল দীর্ঘদিন ধরে রাখার অভ্যাস তৈরি হয়েছে চিকিৎসা করতে আসা রোগী এবং তাদের পরিবারদের। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষর নির্দেশে আজ সকাল থেকেই একমাত্র অসুস্থ রোগীর জন্য মোটরসাইকেল চারচাকা গাড়ি ভেতরে যাওয়ার ক্ষনিকের জন্য অনুমতি থাকলেও আর রোগীর পরিজনদের আশা যানবাহন রাখার কোনরকম অনুমতি নেই। ফলে অনেকের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। তাদের দাবি বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরিষেবা পেতে গিয়ে সাইকেল রাখার জন্য ব্যয় করতে হচ্ছে পাঁচ দশ টাকা। হাসপাতালের প্রধান গেটের বাইরে বিভিন্ন ছোট ছোট দোকান থাকলেও গ্যারেজে সংখ্যা খুবই কম, ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই তাদের রাখার জায়গা ফুরাচ্ছে, CONTINUE READING