বাইজিদ মন্ডল ডায়মন্ড হারবার:- পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয় মমতা বন্দোপাধ্যায়ের তৃতীয়বারে মুখ্যমন্ত্রী ও 11 বছর পূর্ণ উপলক্ষে এবং সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন কে সামনে রেখে সম্প্রীতি কামারচক অঞ্চলের কৈখালীতে কর্মী সভা করেন কুল্পি ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি সুপ্রিয় হালদার (Supriya Halder)। তিনি বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হচ্ছেন একমাত্র বিকল্প মুখ, কেন্দ্রেবিকল্প সরকারের গড়তে হবে, আর তার চাবিকাঠি বাংলার হাতে। মা মাটি সরকারের নেত্রী মমতাবন্দ্যোপাধ্যায় স্কুলে পোশাক-আশাক জুতো সাইকেল সব দিচ্ছেন, যা অন্যান্য বিজেপি শাসিত রাজ্যে রাজ্য দেয়না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষের পাশে রয়েছেন। বিজেপি শাসিত রাজ্যে কর্মসংস্থান নেই বাংলার কর্মসংস্থান রয়েছে, শিল্প আসছে, বাংলা জগত সভায় শ্রেষ্ঠ আসন গড়বে।
মানুষের কর্মসংস্থান বাড়ছে মানসিক প্রস্তুতি রাখুন লোকসভা আসছে 42 টা 42 টা আসন পাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে নিয়ে ব্লক সভাপতি সুপ্রিয় হালদার (Supriya Halder) অমিত সাহা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,দেশে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তিনি আসতেই পারেন, আমরা একটা জিনিস খেয়াল রাখব । বাম জমানায় বাংলায় অশান্তি ছিল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাকে সচল করেছেন আর্থিক স্বনির্ভর করেছেন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, নির্বাচন হয়েছে, বিজেপি মুছে যাচ্ছে। সামনে পঞ্চায়েতে নির্বাচনে কুল্পি ব্লকে সবকটি অঞ্চলে আমরা জিতব বলে ব্লক সভাপতি সুপ্রিয় হালদার (Supriya Halder) দাবি করেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কামারচক অঞ্চলের পর্যবেক্ষক ওমর ফারুক জামাদার, শামসুর রহমান সহ অঞ্চলের সকল নেতৃত্ব বৃন্দ।
Supriya Halder কুল্পি ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি সুপ্রিয় হালদার এর নেতৃত্বে কামারচক অঞ্চলে কর্মী সম্মেলন করেন।
MORE NEWS – The foundation stone 2020 সাথেই অক্টোবর রাস্তার শিলার নাস করা হলো, তবে আর রাস্তা হলো না।
ময়নাগুড়ি, কনক অধিকারী:- ময়নাগুড়ি, মঙ্গলবার, দুই হাজার কুড়ি সালে সাতেই অক্টোবর রাস্তার শিলার নাস (The foundation stone) করা হলো, তবে আর রাস্তা হলো না। ময়নাগুড়ি ব্লকের রাজারহাট থেকে বাখালি যাওয়ার রাস্তা পাঁচটি গ্রাম ও একটি অঞ্চল দক্ষিণ পুটিমারি একটাই মাত্র রাস্তা যা বেহাল অবস্থা, স্থানীয়দের দাবি আমরা দীর্ঘদিন ধরেই এই রাস্তার জন্য অনেকবার পঞ্চায়েত প্রধান কে বলেছি তবুও কোন সুরাহা মিলেনি। এই এলাকার প্রত্যেকটি মানুষ এই রাস্তা দিয়ে কাঁচামাল সবজি বাজার হাটে বিক্রি করতে যায় সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে তাদের, তাদের দাবি অসুস্থ রোগী যদি সেই রাস্তা দিয়ে আনতে হয় আদিম যুগের মতো করে ঘাড়ে করে নিয়ে আসতে হয়। CONTINUE READING