Wednesday, December 4, 2024
- Advertisement -

Web Portal “SANDHAN” ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন পুনরুদ্ধার করে নজির গড়লো বাঁকুড়া জেলা পুলিশ।

- Advertisement -

Tv20 Bangla:- বর্তমান দিনে মানুষের বিভিন্ন মূল্যবান তথ্য সংরক্ষণ এবং সম্প্রচারের অন্যতম হাতিয়ার হল মোবাইল ফোন। সেই মূল্যবান স্মার্ট ফোন চুরি হয়ে যাওয়াতে জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ বিপাকে পড়েছিল, তড়িঘড়ি পুলিশি সাহায্য নেওয়ার পরে তৎপর হয়ে ওঠে বাঁকুড়া জেলা পুলিশ। সন্ধান নামক একটি ওয়েবপোর্টাল (Web Portal “SANDHAN”) তৈরি করে বিভিন্ন ফোনের ডেটা সংগ্রহ করে খোঁজ শুরু করে বাঁকুড়া জেলা পুলিশ। অবশেষে পুলিশের অনেক চেষ্টার পরে হারিয়ে যাওয়া ফোনগুলি পুনরুদ্ধার হয়। এর আগে অনেক ফোন পুনরুদ্ধার করার সাথে সাথে আজ ফের বাঁকুড়া পুলিশ লাইনের শিশুমঙ্গল কক্ষে, চুরি হয়ে যাওয়া দুশোটির মতো মোবাইল ফোন উপযুক্ত প্রমান সহকারে নির্দিষ্ট মালিকানার হাতে তুলে দিলো বাঁকুড়া জেলা পুলিশ। এদিন বাঁকুড়া জেলা পুলিশ সুপার বৈভব তেওয়ারি একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানান, গত দুই মাসে বাঁকুড়া জেলা পুলিশ প্রায় সাড়ে ৬৫০ টির বেশি ফোন পুনরুদ্ধার করেছে, পরবর্তীতে এর সংখ্যা আরো বাড়বে বলে তিনি আশা করছেন।

জেলা পুলিশ সুপার আমাদের ক্যামেরার মুখোমুখি হয়ে জানান অভিযোগ পাওয়ার পর সাথে সাথেই এই কাজটি করা সম্ভব হয়েছে,পরবর্তীতে যাতে আরো কম সময়ে উদ্ধার করা যায় তার চেষ্টাও তারা চালাচ্ছেন। তিনি সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে বার্তা দেন যে আধুনিক যুগে মোবাইল ফোন যেখানে সমস্ত রকম মূল্যবান তথ্য সংরক্ষণের একটা জায়গা তাই সবাই নিরাপদে নিজের মোবাইল ফোন নিয়ে চলাফেরা করুন। বেজায় আপ্লুত ফোন ফিরে পাওয়া ব্যাক্তিরা, মানুষ যদি একটু সচেতন হন তাহলে হয়ত এই ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়ানো যেতে পারে।

Web Portal “SANDHAN” ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া মোবাইল ফোন পুনরুদ্ধার করে নজির গড়লো বাঁকুড়া জেলা পুলিশ।

MORE NEWS – Nadia নদীয়ায় ৭২ ঘণ্টা পেরোলেও খোজ মিললো না নাবালিকার, উৎকণ্ঠায় পরিবার।

গোপাল বিশ্বাস, নদীয়া:- নদীয়ার (Nadia) শান্তিপুর শহরে দু নম্বর ওয়ার্ডের এক ১৪ বছর বয়সী নাবালিকা নিখোঁজ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে বাড়ছে উৎকণ্ঠা। ওই নাবালিকা শান্তিপুর গোবিন্দপুর দ্বারিকানাথ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। বাবা শান্তিপুর শ্মশানের কর্মী, মা শান্তিপুর হাসপাতালের ঠিকা কর্মী। কর্মসূত্রে বেশিরভাগ সময়ই বাড়ি থাকেন না তবে, ওই নাবালিকার দাদু ঠাকুমা এবং এক দাদা এক বোন থাকে সবসময়। ওই নাবালিকাকে গত ২২ তারিখ আনুমানিক দুপুর, CONTINUE READING

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments