পার্থ ঝা,মালদা:- বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই এক বিধবার বসত বাড়ির সহ দুই দিন মজুরের তিনটি ঘর। অগ্নি কাণ্ডটি ঘটেছে আজ দুপুর বারোটা নাগাদ হরিশ্চন্দ্রপুর-২ নং ব্লকের দৌলতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেজপুরা গ্রামে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন রফিকুল ইসলাম, ফাজেরুল আলি ও নাসিমা বেওয়া। আগুন কিভাবে লেগেছে তা সঠিক জানা যায়নি।
জানা যায় আগুনের লেলিহান শিখা এতই তেজ ছিল যে নিমেষের মধ্যে পুড়ে ছাই হয়ে যায় তিনটি বসত বাড়ি সহ বাড়িতে থাকা আসবাবপত্র, খাদ্যশস্য ও অলংকার এবং কিছু টাকা পয়সা। প্রথম দিকে স্থানীয়রা আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগালেও তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। খবর দেওয়া হয় তুলসী হাটা দমকল অফিসে। ঘন্টা খানেক একটি দমকল ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণ আসলেও সবকিছু সর্বস্বান্ত হয়ে যায় ওই তিন দিনমজুরের। পরিবার তিনটি বর্তমানে পলিথিন টাঙিয়ে খোলা আকাশের নিচে বসবাস শুরু করেছে।
বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই এক বিধবার বাড়ি সহ দুই দিনমজুরের বাড়ি
সোনামুখীতে DGSEI শাখার শুভ উদ্বোধন করলো বিডিও ও সোনামুখী থানার আইসি
সদ্যোজাত শিশু বদলের অভিযোগ, মালদহের চাঁচলের দিশারী নার্সিংহোমে তালা মেরে বিক্ষোভ আত্মীয়-পরিজনদের
More News – করোনা বিধি কে মান্যতা দিয়ে খোলা হলো পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্রতিটি স্কুল
শুভ চক্রবর্তী পশ্চিম মেদিনীপুর:-করোনা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘ দিন ধরেই বন্ধ থাকা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলিতে অবশেষে প্রায় ২২ মাস পর আজ ফের বেজে উঠল ঘন্টা, কচিকাঁচাদের গলায় শোনা গেল জনগণমন অধিনায়ক জয় হে গানের সুরও। কোভিদ বিধি মেনে পর্যাপ্ত স্যানিটাইজার, মাস্ক এবং থার্মাল গানের ব্যবস্থা করেছিল জেলার স্কুল কর্তৃপক্ষরা। কিন্তু এত কিছুর পরেও পড়ুয়াদের দিক থেকে সাড়া পাওয়া গেল না তেমন ভাবে। প্রথম দিনের উপস্থিতির হার মোটেও আশাব্যঞ্জক ছিল না। আজকে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সদর শহর মেদিনীপুর সহ ঘাটাল, খড়গপুর সহ অন্যান্য মহকুমা শহর গুলির স্কুল গুলিতে উপস্থিতির হার কিছুটা বেশি হলেও গ্রামাঞ্চলের স্কুল গুলিতে উপস্থিতির হার একেবারে তলানির দিকে। তবে শিক্ষকদের একাংশের মতে সরস্বতী পুজোর আগেই স্কুল খোলা হয়েছে তাই হয়তো স্কুলে আসতে কিছুটা অনীহা দেখা দিয়েছে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে । Continue Reading