Saturday, December 7, 2024
- Advertisement -

সবচেয়ে দ্রুত লক্ষাধিক টাকার বকেয়া মিটিয়ে নজির, জেলা শিক্ষা পর্ষদের

- Advertisement -

শুভ চক্রবর্তী পশ্চিম মেদিনীপুর:-চাকরিরক্ষেত্রে প্রাপ্য বকেয়া পাওনা আদায় করতে রীতিমতো কালঘাম ছুটে যায়, দীর্ঘদিন ধরে এমনটাই অভিযোগ সরকারি কর্মচারীদের সিংহ ভাগের। কিন্তু সেই ধারনায় ধাক্কা দিয়ে জেলায় কর্মরত প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রাপ্য কয়েক কোটি টাকার বকেয়া মিটিয়ে রাজ্যের মধ্যে নজির সৃষ্টি করল পশ্চিম মেদিনীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিষদ। দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিষদের সভাপতির পদটি খালি ছিল। সম্প্রতি সেই পদে নিযুক্ত হন জেলারই এক শিক্ষক কৃষ্ণেন্দু বিষুই। পদে আসীন হয়েই দীর্ঘ ২৫বছর আইনি লড়াই চালিয়ে জয়লাভ করা ১১ জনের হাতে প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগ পত্র তুলে দিয়ে নজর কাড়েন তিনি। লক্ষাধিক

বাম আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রায় এক হাজার শিক্ষকদের কোনোও অভিযোগ ছাড়াই বকেয়া কয়েকলক্ষ টাকা দ্রুততার সাথে মিটিয়ে রাজ্যের মধ্যে নজির স্থাপন করলেন নব নির্বাচিত সভাপতি। এই প্রসঙ্গে কৃষ্ণেন্দু বাবু বলেন বাম আমলে অর্থাৎ ২০০৩ সালে আমাদের জেলায় বহু শিক্ষক নিয়োগ পান সংখ্যাটা হাজারের ঘরে। সবার মিলিয়ে কয়েক লক্ষ টাকার একটি বকেয়া পাওনা ছিল। বাম আমলে এই বকেয়া পেতে সমস্যা থাকলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের আমলে শিক্ষাক্ষেত্রে এমন কোনোও সমস্যা নেই। রাজ্যের মধ্যে আমরাই প্রথম কোনোও অভিযোগ ছাড়াই সেই বকেয়া কয়েকলক্ষটাকা চলতি মাসেই শিক্ষকদের প্রদান করেছি। কোনোও অভিযোগ ছাড়াই দ্রুত বকেয়া পাওনা পেয়ে রীতিমতো খুশি জেলার শিক্ষকমহল।

সবচেয়ে দ্রুত লক্ষাধিক টাকার বকেয়া মিটিয়ে নজির, জেলা শিক্ষা পর্ষদের

রাত দশটা বাজতেই বাঁকুড়ায় নাইট কারফিউ লাগু করতে রাস্তায় নামল পুলিশ

More News- শীতের মরসুমে কম খরচে গাঁদা ফুলের চাষ করে লাভের মুখ দেখেন চাষীরা 

গাঁদাফুলের চাষ করছেন বিষ্ণুপদ সরকার। তিনি জানান, তাঁর সামান্য কিছু জমি ছিল, সেই জমি ও অন্যের থেকে জমি লিজ় নিয়ে তাতে গাঁদা ফুল লাগিয়েছেন। ২৫ পয়সা দরে চারা এনে জমিতে লাগান। অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে তিনি বাজারে ফুল বিক্রি শুরু করেন। একবিঘা জমিতে চাষ করতে ১২-১৩ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এই টাকা এক মাসেই উঠে এসেছে বলে জানান বিষ্ণুপদবাবু। তিনি আরও জানান, তাঁকে দেখে এলাকার আরও কৃষক গাঁদাফুল চাষে এগিয়ে আসেন। জেলা কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, বিকল্প চাষের জন্য নানা সরকারি প্রকল্প রয়েছে। Continue Reading

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments