Saturday, December 7, 2024
- Advertisement -

 অভিষেক বন্দোপাধ্যায় ফ্যান ক্লাব তৈরি করলেন এগরার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা জয়ন্ত সাউ

- Advertisement -

চয়ন দাস, পূর্ব মেদিনীপুর :- তৃনমূল কংগ্রেসের দলে নবরূপে অংশগ্রহণ করার পর এগরায় প্রথম ‘অভিষেক বন্দোপাধ্যায় ফ্যান ক্লাব ‘তৈরি করলেন তৃনমূল নেতা জয়ন্ত সাউ। জয়ন্ত সাউ বলেন, এগরার তৃণমূল নেতা রূপে আমি এগরার বাসিন্দাদের পাশে থাকবো। পাশে থাকার পাশাপাশি এলাকার বাসিন্দাদের অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবো। তৃণমূল নেতা হিসাবে এটাই আমার মূল কর্তব্য। স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গিয়েছে, জয়ন্ত সাউ দলের হয়ে লড়াই করেছেন ও বাসিন্দাদের প্রতি মুহূর্তে যথেষ্ট সাহায্য করেছেন।

 

জয়ন্ত সাউকে কাছে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দা খুব খুশি। জয়ন্ত সাউ বলেন, আমি তৃণমূলের সৈনিক রূপে কাজ করবো, দল ও দলের মানুষদের কাছে থাকবো।তার এই অভিষেক বন্দোপাধ্যায় ফ্যান ক্লাবের প্রশংসা করেছেন রাজ্যের মন্ত্রী থেকে জেলার বিধায়করা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দোপাধ্যায় কাছে আছেন, এই রূপ আত্মপ্রকাশ করেন তিনি।

অভিষেক বন্দোপাধ্যায় ফ্যান ক্লাব তৈরি করলেন এগরার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা জয়ন্ত সাউ

Bankura Municipality Election রবিবাসরীয় প্রচারে ঝড় তুললেন সোনামুখী পৌরসভার তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীরা

জনমত গঠনে সমাজ সচেতনার প্রসারে বর্তমান যুগের সংবাদমাধ্যম ও সংবাদপত্রের গুরুত্ব

More News- শীতের মরসুমে কম খরচে গাঁদা ফুলের চাষ করে লাভের মুখ দেখেন চাষীরা 

জয়দীপ মৈত্র, দক্ষিণ দিনাজপুর: বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী লাগোয়া জেলার দক্ষিণ দিনাজপুর। বরাবরই দক্ষিন দিনাজপুর জেলার কৃষকরা মূলত ধান, পাট, গম ও সরষে চাষ করে থাকেন। আর তাই কৃষি প্রধান জেলা হিসাবেই পরিচিত দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা। প্রায় একবছর ধরে গাঁদা ফুলের চাষ করেও লাভের মুখ দেখছেন জেলার গঙ্গারামপুর ব্লকের শিববাড়ি এলাকার চাষিরা। গঙ্গারামপুর ব্লকের শিববাড়ি এলাকার কৃষকরা আগে মূলত ধান, পাট, গম ও সরষে চাষ করতেন। দিনদিন এই সব ফসলের দাম কমায় ও কৃষির খরচ বাড়ায় অন্য চাষের চিন্তাভাবনা করছিলেন এলাকার কৃষকরা।

গাঁদাফুলের চাষ করছেন বিষ্ণুপদ সরকার। তিনি জানান, তাঁর সামান্য কিছু জমি ছিল, সেই জমি ও অন্যের থেকে জমি লিজ় নিয়ে তাতে গাঁদা ফুল লাগিয়েছেন। ২৫ পয়সা দরে চারা এনে জমিতে লাগান। অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে তিনি বাজারে ফুল বিক্রি শুরু করেন। একবিঘা জমিতে চাষ করতে ১২-১৩ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এই টাকা এক মাসেই উঠে এসেছে বলে জানান বিষ্ণুপদবাবু। Continue Reading

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -spot_img
- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments