বাইজিদ মন্ডল ডায়মন্ড হারবার :- দুইটি মিনিট করলে ব্যায়, একটি প্রাণ বাঁচে,ভ্রাতৃত্বের দৃর্ হউক তক্তের বন্ধনে। এই মূলমন্ত্র কে সামনে রেখে অল ইন্ডিয়া মাইনোরিটি অ্যাসোসিয়েশনের সর্বভারতীয় সম্পাদক সৈয়দ রুহুল আমিন এর নির্দেশে রক্ত সংকট মেটাতে নামখানা ইউনিটের উদ্যোগে সর্বোপরি শরিফ খান এর সহযোগিতায় কাকদ্বীপ মহাকুমা হাসপাতালে ডাক্তার বাবুদের উপস্থিতিতে গণেশ নগর গ্রামের হিন্দু-মুসলিম ও পুরুষ মহিলা সহ প্রায় 60 জন রক্ত দান করেন। আজ এই মহতী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইমার কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব মারজান হোসেন, আইমা দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলার অবজারভার হাফিজুল খাঁন, আইমা র একনিষ্ঠ কর্মী ও বিশিষ্ঠ সমাজসেবী মাওলানা আব্দুল কাদের ফাতেহি, এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পূর্ব মেদনিপুর আইমা নেতৃত্ব কুতুব উদ্দিন, সাদ্দাম, রাইসুদ্দীন সহ আইমা সংগঠনের সকল সদস্যরা এইসব রক্তদান শিবির উপলক্ষে একটি সম্প্রীতি সভা অনুষ্ঠিত হয় এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব মারজান সাহেব বলেন আজ থেকে আমরা ৩০ বছর পিছিয়ে গেলে আমাদেরকে সম্প্রীতি সভা করতে হয় না হতো না। গরমে রক্তের,গরমে রক্তের
সম্প্রীতি কি জিনিস আমাদের মধ্যে হিন্দু মুসলমানের যে সম্পর্ক ভালোবাসা ছিল আজকের আমরা মুখেই যত বলি না কেন সম্প্রীতি সম্প্রীতি কেবলমাত্র ওটা ফেস্টুন দেয়াল লিখনের মধ্যেই রয়ে যায় বা আসে যায়। তাই আজকের দিনে যদি ট্রাফিক সিগন্যাল এক পক্ষ মানে আর অপরপক্ষ না মানে যেভাবে অ্যাক্সিডেন্ট হয় শুধু সংখ্যালঘু সমাজ যদি সম্প্রীতির আওয়াজ দেয় আর সংখ্যাগুরু সমাজ যদি সেই আওয়াজে না দেয় তাহলে কিন্তু সম্প্রীতি বজায় থাকে না। তাই এলাকার সমস্ত ধরনের সুবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষদের তিনি সম্প্রীতির মেলবন্ধনে থাকার আহ্বান করেন।
গরমে রক্তের অভাব দুর করতে নামখানা আইমা ইউনিট এর উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি ও সম্প্রীতি সভা।
এবং আইমা সংগঠন কে শক্ত করে ধরতে আবেদন করেন কুতুব উদ্দিন সাহেব,তিনি বলেন ২০১০ সাল থেকে বিভিন্ন সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী কাজের সঙ্গে যুক্ত তাই আজ 24 পরগনা জেলার গণেশ নগর ইউনিটের কর্মীদের অশেষ ধন্যবাদ জানিয়ে এবং স্থানীয় গ্রামবাসীদের ধন্যবাদ জানিয়ে সভা শেষ করেন। বিগত বছরের ন্যায় এমনি অনুষ্ঠান করতে পেরে কর্মকর্তারা বেজায় খুশি।